আফগান হামলায় ২৬১জন তালেবান নিহত

সময় ট্রিবিউন | ১৪ জুলাই ২০২১, ১৭:৩৫

ছবিঃ সংগৃহীত

আফগানিস্তানে তালেবানের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর গজনি এবং কান্দাহার শহরের বিভিন্ন স্থানে তীব্র লড়াই চলছে। মঙ্গলবার তালেবান বামিয়ান প্রদেশের সায়ঘান জেলা, গজনির মালিস্তান, ফারাহ প্রদেশের পুর চমন এবং খোস্ট প্রদেশের মুসা খেলের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এ সময়ের মধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে তালেবানের ২৬১ জনকে হত্যার দাবি করেছে।

কান্দাহার প্রদেশের সেনা কমান্ডার মোহাম্মাদ সাদেক ঈসা জানিয়েছেন, কান্দাহার শহরে তালেবান অস্ত্রধারীদের সঙ্গে তাদের তীব্র সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় আফগান বিমান বাহিনীর হামলায় ৭০ জন তালেবান নিহত হয়েছে।

গজনি শহরের আশপাশে শনিবার দিনভর সংঘর্ষ হয়েছে এবং গজনি সিটি কর্পোরেশনের একজন কাউন্সিলর বলেছেন, তালেবান অস্ত্রধারীরা ঘরবাড়িতে ঢুকে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে তাদেরকে সরকারি সেনাদের বিরুদ্ধে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। তিনি আরো বলেন, গজনি প্রদেশের মালেস্তান, নাহুর ও জাগুরি জেলায় তালেবানের কয়েক দফা হামলা প্রতিহত করেছে সরকারি সেনারা।

বাগদিস প্রদেশের গভর্নর হিসামউদ্দিন শামস জানিয়েছেন, শুক্রবার রাত থেকে প্রদেশের ‘কালা নু’ শহরে আবার হামলা চালিয়েছে তালেবান। রাতভর সংঘর্ষের পর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়ে তারা পিছু হটে গেছে।

শামস বলেন, বাগদিসের প্রাদেশিক পরিষদের দুই সদস্য ফরিদ আখিজি ও খানজান জাফর সরকার পক্ষ ত্যাগ করে তালেবানে যোগ দিয়েছেন। এই দুই কর্মকর্তা এর আগে গোপনে তালেবানকে সহযোগিতা করেছেন এবং সরকারি বাহিনীকে পশ্চাদপসরণে উৎসাহ দিয়েছেন বলেও হিসামউদ্দিন শামস অভিযোগ করেন।

এর আগে আফগান ভাইস প্রেসিডেন্ট আমরুল্লাহ সালেহ অভিযোগ করেছিলেন, বাগদিস থেকে নির্বাচিত আফগান সংসদ সদস্য আমিরশাহ নায়েবজাদা সরকারি সৈন্যদেরকে তালেবানের কাছে আত্মসমর্পন করতে উৎসাহ দিচ্ছেন। এই অভিযোগের জের ধরে আফগান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নায়েবজাদার দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

আফগানিস্তানের ইরান সীমান্তবর্তী পশ্চিমাঞ্চলীয় হেরাত প্রদেশেও শনিবার সংঘর্ষ অব্যাহত ছিল। শুক্রবার তালেবান হেরাত প্রদেশের সঙ্গে ইরানের সীমান্তবর্তী স্থলবন্দর ‘ইসলাম কালা’ দখল করার পর শনিবার এই প্রদেশের আরো কয়েকটি জেলা বিনা সংঘর্ষে তালেবানের দখলে চলে গেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় তালেবানের হাতে হেরাত প্রদেশের কারখ, কাহসান, গোলরান, কাশকে কোহনে, কাশকে রোবাত সাঙ্গিন, শিনদাঁদ, আদরাসকান ও পাশতুন জারগুন জেলার পতন হয়েছে।

কান্দাহার প্রদেশের সেনা কমান্ডার মোহাম্মাদ সাদেক ঈসা জানিয়েছেন, কান্দাহার শহরে তালেবান অস্ত্রধারীদের সঙ্গে তাদের তীব্র সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় আফগান বিমান বাহিনীর হামলায় ৭০ জন তালেবান নিহত হয়েছে।

গজনি শহরের আশপাশে শনিবার দিনভর সংঘর্ষ হয়েছে এবং গজনি সিটি কর্পোরেশনের একজন কাউন্সিলর বলেছেন, তালেবান অস্ত্রধারীরা ঘরবাড়িতে ঢুকে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে তাদেরকে সরকারি সেনাদের বিরুদ্ধে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে। তিনি আরো বলেন, গজনি প্রদেশের মালেস্তান, নাহুর ও জাগুরি জেলায় তালেবানের কয়েক দফা হামলা প্রতিহত করেছে সরকারি সেনারা।

বাগদিস প্রদেশের গভর্নর হিসামউদ্দিন শামস জানিয়েছেন, শুক্রবার রাত থেকে প্রদেশের ‘কালা নু’ শহরে আবার হামলা চালিয়েছে তালেবান। রাতভর সংঘর্ষের পর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়ে তারা পিছু হটে গেছে।

শামস বলেন, বাগদিসের প্রাদেশিক পরিষদের দুই সদস্য ফরিদ আখিজি ও খানজান জাফর সরকার পক্ষ ত্যাগ করে তালেবানে যোগ দিয়েছেন। এই দুই কর্মকর্তা এর আগে গোপনে তালেবানকে সহযোগিতা করেছেন এবং সরকারি বাহিনীকে পশ্চাদপসরণে উৎসাহ দিয়েছেন বলেও হিসামউদ্দিন শামস অভিযোগ করেন।

এর আগে আফগান ভাইস প্রেসিডেন্ট আমরুল্লাহ সালেহ অভিযোগ করেছিলেন, বাগদিস থেকে নির্বাচিত আফগান সংসদ সদস্য আমিরশাহ নায়েবজাদা সরকারি সৈন্যদেরকে তালেবানের কাছে আত্মসমর্পন করতে উৎসাহ দিচ্ছেন। এই অভিযোগের জের ধরে আফগান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নায়েবজাদার দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

আফগানিস্তানের ইরান সীমান্তবর্তী পশ্চিমাঞ্চলীয় হেরাত প্রদেশেও শনিবার সংঘর্ষ অব্যাহত ছিল। শুক্রবার তালেবান হেরাত প্রদেশের সঙ্গে ইরানের সীমান্তবর্তী স্থলবন্দর ‘ইসলাম কালা’ দখল করার পর শনিবার এই প্রদেশের আরো কয়েকটি জেলা বিনা সংঘর্ষে তালেবানের দখলে চলে গেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় তালেবানের হাতে হেরাত প্রদেশের কারখ, কাহসান, গোলরান, কাশকে কোহনে, কাশকে রোবাত সাঙ্গিন, শিনদাঁদ, আদরাসকান ও পাশতুন জারগুন জেলার পতন হয়েছে।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: