ডায়াবেটিস সম্পর্কে জানুন

আফিফ আইমান  | ১৮ জুলাই ২০২২, ০৪:৩৬

সংগৃহীত

আমরা যখন খাবার খাই, তখন আমাদের প্যানক্রিয়াস থেকে ইনসুলিন নিঃসৃত হয়। ইনসুলিনের কাজ হলো, যে খাবার খাচ্ছি, সেটার অতিরিক্ত গ্লুকোজ কমিয়ে দেওয়া। যখন ইনসুলিনের উৎপাদন কমে যায় বা ইনসুলিন উৎপাদন হওয়ার পরও যখন কাজ করতে পারে না, তখন শরীরে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থাকে। সেই অবস্থাকে আমরা ডায়াবেটিস বলছি।

ডায়াবেটিস হলে অত্যধিক ক্ষুধা, ঘন ঘন প্রস্রাব, ক্লান্তি এবং খিটখিটে মেজাজ হয়। পাশাপাশি ডায়াবেটিস হলে মুখে তিনটি সতর্কতা লক্ষণ প্রকাশ পায়। টাইপ ১ বা টাইপ ২ ডায়াবেটিসের উভয় ক্ষেত্রেই সাধারণ ও প্রাথমিক লক্ষণগুলোর শুকনো বা শুষ্ক মুখ অন্যতম। সবসময় মুখ ও গলা শুকিয়ে আসে এক্ষেত্রে।

আমরা যখন খাবার খাই, তখন আমাদের প্যানক্রিয়াস থেকে ইনসুলিন নিঃসৃত হয়। ইনসুলিনের কাজ হলো, যে খাবার খাচ্ছি, সেটার অতিরিক্ত গ্লুকোজ কমিয়ে দেওয়া। যখন ইনসুলিনের উৎপাদন কমে যায় বা ইনসুলিন উৎপাদন হওয়ার পরও যখন কাজ করতে পারে না, তখন শরীরে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থাকে। সেই অবস্থাকে আমরা ডায়াবেটিস বলছি। খালি পেটে যদি গ্লুকোজের মাত্রা ৭-এর বেশি থাকে আর খাওয়ার পর যদি ১১-এর বেশি থাকে, তখন সেই অবস্থাকে ডায়াবেটিস বলে। টাইপ-১ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে সবাই বুঝতে পারে। হঠাৎ করে স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যায়। ওজন কমে যায়।

সমস্যা হয় টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের বেলায়। তাঁরা বুঝতেই পারেন না যে তাঁদের ডায়াবেটিস আছে। বারবার প্রস্রাব করা, খাবার খেয়েও ক্ষুধা না মেটা, ক্লান্ত লাগা, ঝিম ধরা ভাব, কোথাও কেটে গেলে বা ঘা হলে সহজে সেটা না শুকানো—এ রকম কিছু লক্ষণ থাকে। যেহেতু তাঁরা চিকিৎসকের কাছে যান না, তাই তিন-চার বছরে অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। দেখা গেল, চোখে রক্ত জমেছে। হার্টে ব্লক, যকৃতে ক্রিয়েটিনিন বেশি।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: