২০ জানুয়ারি ইউআইটিএসে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে “সিভিল ডে”

ডেস্ক রিপোর্ট | ১৯ জানুয়ারী ২০২৩, ১০:১২

সংগৃহীত

দেশে প্রতিষ্ঠিত প্রথম তথ্যপ্রযুক্তি ও বিজ্ঞান ভিত্তিক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়- ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস (ইউআইটিএস)-এ দিনব্যাপী “সিভিল ডে” অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

২০ জানুয়ারি ২০২৩ (শুক্রবার) - ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস (ইউআইটিএস) এর স্থায়ী ক্যাম্পাসে এই দিনব্যাপী কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে।

ইউআইটিএস সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উদ্যোগে বিদায়ী ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বিভাগীয় সকল শিক্ষকমণ্ডলীর সার্বিক সহযোগিতায় ভিন্নধর্মী এই কার্যক্রম আয়োজিত হচ্ছে। দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানে সেমিনার, মুভি শো, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পোস্টার প্রেজেন্টেশন, র‍্যাফেল ড্র, শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং জনপ্রিয় ব্যান্ড “কুঁড়েঘর” এর সংগীত পরিবেশন হবে।

সিভিল ডে সম্পর্কে বিদায়ী ব্যাচের শিক্ষার্থী সিফাত বলেন, “পড়াশোনার পাশাপাশি সহ-শিক্ষা কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা মাথায় রেখেই আমাদের বিভাগের পক্ষ থেকে এধরণের ভিন্নধর্মী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হচ্ছে। বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রমের মাধ্যমে আমরা এই অনুষ্ঠান সাজিয়ে তুলেছি। আশা করছি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের সকল শিক্ষার্থী আমাদের এই অনুষ্ঠান উপভোগ করবেন”।

বিদায়ী ব্যাচের আরেক শিক্ষার্থী সাজ্জাদ বলেন, “এধরণের অনুষ্ঠান আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এবারই প্রথম অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের জন্য এধরণের অনুষ্ঠান বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আশা করছি ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে”।

সিভিল ডে অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব মোঃ তারিকুল ইসলাম বলেন, “আমরা বরাবরই শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম আকর্ষণীয় ও যুগোপযোগী করে তোলার চেষ্টা করি। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা এই অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছি। সিভিল ডে বর্তমান শিক্ষার্থীদের সাথে সাবেক শিক্ষার্থীদের একটি যোগসূত্র হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি আশা করি”।

বিশ্ববিদ্যালয়য়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, “সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার দিকে বরাবরই প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আমাদের শিক্ষার্থীদের পুঁথিগত পড়াশোনার পাশাপাশি আমরা সহ-শিক্ষা কার্যক্রম বেশ গুরুত্বের সাথে দেখছি। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সেমিনার এবং প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজেদের ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য প্রস্তুত করতে পারবেন”।


আপনার মূল্যবান মতামত দিন: